রবিবার, ৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৫

আমার মৃত্যুতে যদি এমন কেউ মর্মষ্পর্শী “ভায়োলিন” বাজাতো ! [কাব্যিক গল্পমালা সিরিজ-৪] গল্প # ৩৬



১২ বছরের এক ব্রাজিলিয়ান শিশু করুণ অক্রেস্ট্রায় বাজাচ্ছে ভায়োলিন, যার সুরের সাথে একাকার হয়েছে তার শোক আর অশ্রুবিন্দু। এ শিশুর নাম ‘দিয়াগো ফ্রাজাও টরকুয়াতো’ (Diego Frazão Torquato)। ব্রাজিলের এক অখ্যাত গ্রামের এ পথশিশুকে ভায়োলিনে সুরের মূর্ছনা তুলতে শেখান তার সুরস্রষ্টা শিক্ষক ‘জন ইভান্দ্রো সিলভা’ (John Evandro da Silva), যিনি এসব দরিদ্র শিশুদের সুর শিখিয়ে দারিদ্রতা মুক্তির জন্যে কাজ করতেন ব্রাজিলে একজন মানব দরদি হিসেবে। এ কাজ করতে গিয়েই ঘটনাক্রমে এ নিবেদিতপ্রাণ শিক্ষক নিহত হন বিপরিত স্রোতের মানুষ দ্বারা। এ শিক্ষকের মৃত্যুর শেষকৃত্যানুষ্ঠানে অন্যদের সাথে শিক্ষার্থী দিয়াগো ফ্রাজাও টরকুয়াতো যখন ভায়োলিনে সুরের ছান্দিকতা তোলে হৃদ-কাঁপানো, তখন তার শোকে শোকাকিভূত হয় পুরো প্রকৃতি আর সভাস্থল। মর্মষ্পর্শি আর হৃদয় বিদারক এ ছবিগুলো ফুনারেল থেকে তুলেছেন photographer Mark Tristan এবং Evandro João da Silva, Rio De Janerio, ফেসবুক বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভাল লাগলো ছবিটি জীবনবোধ আর বৈশ্বিক নাগরিক হিসেবে !


লেখাটি ফেসবুকে দেখতে চাইলে নিচের লিংকে যান প্লিজ


কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন